ইসলামী ব্যাংকে সন্ত্রাসী হামলা। ৫ জন গুলিবিদ্ধ। বাংলাদেশে ছাত্র আন্দোলনের তোপের মুখে পড়ে, বহুল সমালেচিত আওয়ামী সরকারের পতন হয়েছে। বাংলাদেশ দ্বিতীয় বারের মতন স্বাধীনতা পেয়েছে। কিন্তু এই স্বাধীনতকর সুখ বেশিক্ষন মিলি নি। কারণ সরকার পতন হবার পরপরই দেশ লুটপাট শুরু হয়ে যায়।
এবার বাংলাদেশের ব্যাংকে পর্যন্ত হামলা করছে সন্ত্রাসীরা। যেখানে প্রবল গুলি বর্ষন হয়। আর এই গুলাগুলিতে এখনো পর্যন্ত পাওয়া খবরে পাঁচ জন গুলিবিদ্ধ হয়েছে। কিন্তু এখনো কেউ মারা যাবার সংবাদ পাওয়া যায়নি।
আর এই সন্ত্রাসী হামলার কারণে উপস্থিত জায়গায় সেই আকারে ভয়ের পরিবেশ বিরাজ করছে। এই হামলা কারা করেছে তা এখনো সঠিক ভাবে জানা যায় নি। কিন্তু অনেক মহল থেকে গুঞ্জন আসছে হয়তো বা দেশের অবস্থা আরো খারাপ করবার জন্য ইচ্ছে করে এই হামলা চালিয়েছে কোনো পক্ষ।
দেশে অনেক জায়গায় আওয়ামী লীগের নেতাদের ওপর হামলা করেছে বিএনপির লোকজন। অনেকে আবার লুটপাটও চালিয়েছে। তাই বিএনপির ঘাড়ে দোষ চাপানোর জন্যও কোনো মহল এই কাজ করতে পারে বলে ধারণা করছে অনেকে। আবার অনেকে বিএনপি জামায়াতের ওপরই দোষ দিচ্ছে।
কেউ তো আবার সরাসরি আওয়ামী লীগের দায়ী করছে হামলার জন্য। আসলে তারও অনেক রকম কারণও আছে। যাইহোক, যতক্ষণ না নিশ্চিত ভাবে কোনো তথ্য আসছে ততক্ষনে কোনো পক্ষকেউ আসলে দোষ দেওয়া ঠিক হবে না। ইসলামী ব্যাংকে সন্ত্রাসী হামলা!
যাইহোক,হোক, এমন অবস্থায় অনেকে বলছে আগের সরকারই ভালো ছিলো। যেমনই হোক, লুটপাট তো আর হতো না। কিন্তু এমন ধারণা একদমই ভুল। কারণ যেহেতু সরকারের পতন হয়েছে এবং তখন কোনো সরকারই ছিলো না তাই অবস্থা একটু খারাপ হয়েছে।
আবার মরার ওপর খাগার ঘা দিয়েছর পুলিশদের আন্দোলন। তারা এই সময় কাজে নিয়জিত ছিলো না। এমনকি এই সময় ছাত্ররা এসব কাজ করছিলো। আর পুলিশ না থাকলে দেশের যা অবস্থা হয় আর কি। যাই হোক এখন পুলিশ কাজে আবার ফিরে এসেছে।
আবার পরিবেশ স্বভাবিক হয়ে যাবে। কিন্তু ইসলামেী ব্যাংকের মতন সন্ত্রাসী হামলা কঠোর ভাবে সামলাতে হবে। কারণ এখন বর্তমানে বাংলাদেশের অবস্থা আরো খারাপ করবার জন্য একটি মহল এমন কাজ করে ছাত্রদের স্বাধীনতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে চাই।ইসলামী ব্যাংকে সন্ত্রাসী হামলা!
Leave a Reply